যীশুখ্রীষ্ট ছিলেন একজন ধর্মীয় নেতা ও খ্রীষ্ট ধর্মের প্রণেতা। জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি ছিলেন ঈশ্বরের দূত, ঈশ্বরের পুত্র এবং পরিশেষে বলেছিলেন তিনি ও তাঁর পিতা ছিলেন এক ও অভিন্ন। যীশু খ্রীষ্ট সকল মানুষের মধ্যে তার অন্তরস্থ দিব্যত্বকে জাগানোর জন্য মানব দেহ ধারণ করেছিলেন। ঈশ্বরের প্রতি ও মনুষ্য সমাজের প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দেওয়াযই ছিল তার মূল শিক্ষা। স্বামী বলেছেন যে যীশু খ্রীষ্ট সহজ-সরল বাস্তবতা ভিত্তিক শিক্ষা দান করেছিলেন এবং তার সমর্থনে নিজে ভালোবাসা ও সমবেদনার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন এবং দেখিয়ে দিয়েছেন ব্যবহারিক শিক্ষা দানের মাধ্যমে কিভাবে আমরা ঐ দিব্য গুণের বিকাশ নিজেদের মধ্যে করতে পারি। যীশু দরিদ্র থেকে দরিদ্রতম ব্যক্তিদের সেবা করতেন এবং তার অনুগামীদের শিখিয়েছিলেন যে যখনই আমরা দরিদ্র, অভাবী, ক্ষুধার্ত এবং রোগীদের সেবা করি তখন আমরা ঈশ্বরেরই সেবা করছি। তিনি ঈশ্বরীয় প্রেমের মহত্ত্ব প্রচার করে গিয়েছিলেন। ক্লাশে গুরুরা যীশুর জন্ম বৃত্তান্ত ও অন্যান্য গল্প গুলি বর্ণনা করতে পারেন। পাঠক্রমের অঙ্গ হিসেবে ক্রিসমাস উৎসব ও ক্রিসমাস কেন্দ্রিক কর্ম সম্পাদনের সময় ওই বিষয়গুলির অবতারণার পরিকল্পনা করতে পারেন।
যীশুখ্রীষ্টের বলা গল্পঃ
-
সম্পর্কিত গল্প